01234560
Chat With Supplier পাইকারি পণ্যের দাম সর্বদা পরিবর্তনশীল। পণ্যের বর্তমান দাম জানতে উপরের মোবাইল নম্বরে সাপ্লায়রকে সরসরি ফোন করুন।
বিদেশি সাপ্লায়ার কে LC বা TT তে দাম পরিশোধ করুন ৷ দেশী সাপ্লায়ার কে ক্যাশ অন ডেলিভারী বা ফেস টু ফেস ক্রয় বিক্রয় করতে পারেন । কোন ভাবেই অগ্রিম টাকা পয়সা লেনদেন
করবেন না। কুরিয়ারে কন্ডিশনে পণ্য হাতে পেয়ে টাকা প্রদান করবেন৷
আপনার অসাবধানতায় কোন প্রকার প্রতারণার স্বীকার হলে আমরা দায়ী নই ৷
অনলাইনে পন্য ক্রয়ের আগে সমস্ত সিক্যুরিটি গ্রহন করে নিন ৷
ব্রা পেন্টি ব্যবহারের নিয়ম কি?
নারীর
ব্রা-প্যান্টি বলুন অথবা পুরুষের স্যান্ডো গেঞ্জি-বক্সার, অন্তর্বাসের
তালিকায় পড়ে সবকিছুই। পুরুষেরা তাঁদের পরিধেয় অন্তর্বাসের ব্যাপারে
স্বাস্থ্য সচেতন হলেও নারীদের মাঝে এই ব্রা পেন্টির সচেতনতা খুব কম।
স্বাস্থ্যের চাইতে নারীরা সৌন্দর্য আর ফ্যাশনকেই বেশী গুরুত্ব দিয়ে থাকেন
যা একেবারেই অনুচিত। চলুন, জেনে নেয়া যাক নারীদের জন্য ব্রা পেন্টি
ব্যবহারের কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম, যা নিঃসন্দেহে অনেকেই জানেন না।
১)
ব্রা পেন্টি যেটাই হোক না কেন, সেটা ব্যবহার করবেন সঠিক সাইজের। এমনকি
ব্রা পেন্টি খুব বেশী ঢিলেঢালা বা টাইট ব্যবহার করবেন না। ভুল মাপের ব্রা
পেন্টি পরিধান করলে যে উদ্দেশ্য আপনি ব্রা পেন্টি পরেন, সেটিই পূরণ হয় না।
আপনার স্তন বা অন্য গোপন অঙ্গ প্রয়োজনীয় সাপোর্ট পায় বেশী ঢিলেঢালা হলে
এবং বেশী টাইট হলে অধিক চাপে দেহের ক্ষতি হয়। এছাড়া এর ফলে আপনার ওজনটাও
বেশী দেখা যায়!
২) ফ্যাশনের চাইতে আরামটাকেই গুরুত্ব দিন ব্রা পেন্টি
বেছে নেয়ার ক্ষেত্রে। এই পোশাকটি আপনি বলতে গেলে সারাদিনই পরিধান করেন, তাই
এটা আরামদায়ক হওয়া বাঞ্ছনীয়। যেসব দোকানে ব্রা পেন্টি পরিধান করে কেনার
সুযোগ আছে, সেখান থেকে কিনলেই ভালো। তবে হাইজিন ইস্যুতে বেশিরভাগ দোকানেই
এই সুযোগটা আপনি পাবেন না। সেক্ষেত্রে আগে কম কিনে দেখুন পোশাকটি আরামদায়ক
কিনা।
৩) ব্রা পেন্টির ক্ষেত্রে ফেব্রিক খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
ভুল ফেব্রিকে আপনি যে কেবল অস্বস্তি বোধ করবেন তাই নয়, এর ফলে আপনার ত্বকেও
দেখা দেবে নানান রকম সমস্যা। খুব বেশী মোটা কাপড়ের ব্রা পেন্টি পরিধান
করবেন না। এতে ব্রা পেন্টি ভিজে গায়ের সাথে লেপটে থাকবে এবং ব্যাকটেরিয়া
জন্মে ত্বকের নানান রকম অসুখে আক্রান্ত হবেন আপনি। খুব বেশী পাতলা
অন্তর্বাসও পরিধান করবেন না।
৪) ব্রা পেন্টির ফিতা বা অন্য কোন অংশ যদি
শরীরের সাথে একদম চেপে বসে থাকে বা ব্যথা পেতে থাকেন আপনি, তবে বুঝবেন ব্রা
পেন্টিটি ভুল সাইজের।
সেক্ষেত্রে সেটা ব্যবহার না করাই উত্তম।
৫) একই ব্রা পেন্টি বছরের পর বছর ব্যবহার করবেন না। একটি ব্রা পেন্টি ৬ মাসের বেশী ব্যবহার না করাই উত্তম।
৬)
ব্রা পেন্টি প্রতিদিন বদলে ফেলুন ও ধুয়ে ফেলুন। যারা খুব বেশী ঘামেন তাঁরা
দিনে দুবার বদল করুন। একই ব্রা পেন্টি পর পর দুদিন পরিধান করবেন না।
৭)
রাতের বেলা ব্রা পেন্টি পড়ে ঘুমানোর অভ্যাস বাদ দিন। এতে শরীরের তেমন কোন
উপকার হয় না। বরং ব্রা পেন্টি ছাড়া রাতে ঘুমালে শরীর আরাম পায়।
৮) যত বড়
স্টোর থেকেই ব্রা পেন্টি কিনুন না কেন, কখনোই না ধুয়ে পরিধান করবেন না।
অবশ্যই দোকান থেকে কেনার পর ভালো করে ধুয়ে তারপর পরিধান করুন।
৯) প্রতিবার ব্রা পেন্টি ধোয়ার পর জীবাণুনাশক দ্রব্যে ভিজিয়ে পরিষ্কার করে নিন। ডেটল বা অন্য যে কোন জীবাণুনাশক পণ্য ব্যবহার করুন।
১০)
সিনথেটিক কাপড়ের ব্রা পেন্টি পরিহার করুন। সুতি বা প্রাকৃতিক তন্ত হতে
তৈরি এমন ব্রা পেন্টি বেছে নিন। ব্রা পেন্টি কেনার পর ভেতরের ট্যাগগুলো
খুলে ফেলে দিন। এতে অনেক আরামদায়ক ভাবে ব্যবহার করতে পারবেন।
জেনে নিন উঠতি বয়সী মেয়েদের কোন ধরনের ব্রা পরিধান করা উচিতঃ
নারী আর বক্ষবন্ধনী – একটার সাথে আরেকটা অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িয়ে আছে ৷ সুন্দর, উঁচু আর ভরাট বক্ষের অধিকারী হওয়ার স্বপ্ন অনেক নারীর ৷
তা না হলে যেন ঠিক নারীত্ব ফুটে ওঠেনা ৷ বক্ষকে যত্ন করে শতভাগ নারীত্ব ফুটিয়ে তুলতে চাই স্বাস্থ্যসম্মত এবং আরামদায়ক অন্তর্বাস ৷
আর তা শুরু করতে হয় কিশোরী বয়স থেকেই ৷ সেসময় কিশোরীদের প্রয়োজন মা, বড় বোন বা অন্য কোনো নারীর পরামর্শ বা সাহায্য ৷
Teenager Bra :
> ব্রা'টি পরতে হবে নন প্যাডেড সুতরাং ব্রাটি পরলে বুকের ন্যাচারাল সেপ পাবে
> এমন ব্রা পরতে হবে যে ব্রা'টি পড়লে মেয়েদের ব্রেস্ট ঝুলে পরার সম্ভাবনা থাকেনা
> ব্রা'টি যেন খুবই সফট কাপড়ের তৈরী হয় তাহলে এটি স্বাস্থ্যসম্মত এবং আরামদায়ক ব্রা হবে
> ব্রেস্ট যাতে ঝুলে না পড়ে-সেকারণে আধুনিক-সচেতন মায়েরা তাদের উঠতি বয়সী মেয়েদের এই ব্রা কিনে দেন
> টিনেজার ব্রা'টি নন-ওয়্যার এবং নন-প্যাডেড, তাই এটি নার্সিং ব্রা হিসাবেও ব্যবহার করতে পারেন
আবার অনেক মেয়েদের বয়সের তুলনায় ব্রেষ্ট অনেক ছোট বা একেবারে শেপ নেই, তাদের জন্য এই টিনেজার ব্রা পেন্টি পরিধান করা উত্তম।
ঘুমানোর সময়ে ব্রা পরে ঘুমানোর কিছু ক্ষতিকর দিক
আমাদের
অনেকের মাঝেই স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিষয়ে অনেক রকমের দ্বিধা থাকে। তার
মধ্যে বেশ প্রচলিত একটি দ্বিধা হলো ঘুমানোর সময়ে ব্রা পরে ঘুমানো উচিত
নাকি অনুচিত। অনেকেই মনে করেন ঘুমানোর সময়ে ব্রা পরে ঘুমালে স্বাস্থ্যের
ক্ষতি হয়। আবার কেউ কেউ একেবারেই দ্বিমত পোষণ করেন এই বিষয়ে। জেনে নিন
ঘুমানোর সময়ে ব্রা পরে ঘুমানোর কিছু ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে।
রক্ত চলাচলে ব্যাঘাত
রাতে
ঘুমানোর সময়ে ব্রা পড়ার অভ্যাস থাকলে ঘুমের মধ্যে আপনার রক্তচলাচলে
ব্যাঘাত ঘটার সম্ভাবনা থাকে। বিশেষ করে অতিরিক্ত টাইট ইলাস্টিক থাকলে
স্বাভাবিক রক্ত চলাচলে ব্যাঘাত ঘটে। ফলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়।
ত্বকে দাগ বসে যায়
ঘুমানোর
সময়ে নিয়মিত ব্রা পড়ার অভ্যাস থাকলে আপনার ত্বকে ধীরে ধীরে ব্রায়ের
ইলাস্টিকের দাগ বসে যেতে পারে। বিশেষ করে অতিরিক্ত টাইট ইলাস্টিক হলে দাগ
পড়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই রাতে ঘুমানোর সময়ে ব্রা না পরাই ভালো।
ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে
অতিরিক্ত
টাইট ব্রা পরে ঘুমাতে গেলে ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে। কারণ অতিরিক্ত টাইট ব্রা পরে
আপনি অস্বস্তিবোধ করবেন এবং রাতে আপনার গভীর ঘুম হবে না। ফলে সারাদিন
ক্লান্তি অনুভূত হবে আপনার।
ত্বক চুলকাতে পারে
টাইট ফিটিং
ব্রা পরে ঘুমালে রাতে ত্বকে চুলকানি অনুভূত হতে পারে। বিশেষ করে সুতি
কাপরের ব্রা না হলে এই সমস্যা দেখা দেয়ার সম্ভাবনা বেশি। যারা রাতে
একেবারেই ব্রা ছাড়া ঘুমাতে পারেন না তাদেরকে ডাক্তাররা স্পোর্টস ব্রা পরে
ঘুমানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন। স্পোর্টস ব্রা স্বাস্থ্যের কোনো ক্ষতি করে না।
ক্যান্সার
ব্রা
পরে ঘুমালে ক্যান্সার হয় নাকি হয় না এটা নিয়ে অনেকদিন ধরেই তর্ক-বিতর্ক
চলছে। কেউ বলছেন নিয়মিত ব্রা পরে ঘুমালে ব্রেস্ট ক্যান্সার হতে পারে আবার
কেউ বলছেন হয়না। তবে বেশ কিছু গবেষণায় জানানো হয়েছে যে নিয়মিত টাইট ফিটিং
ব্রা পরে ঘুমালে ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়।
নন ক্যান্সারাস লাম্প
সিস্ট
এবং লাম্প হলো নন ক্যান্সারাস টিস্যু। অতিরিক্ত টাইট ফিটিং এর ব্রা পরে
নিয়মিত রাতে ঘুমানোর অভ্যাস থাকলে ব্রেস্টে সিস্ট এবং নন ক্যান্সারাস
লাম্প এর সৃষ্টি হতে পারে যা পরবর্তিতে নানান রকম সমস্যা করে।
4.1 average based on all reviews.